"সতেরো"
থাও জ্য (ডেভিড থাও) ১৯৬৯ সালের ১১ জুলাই চীনের হংকংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন পপ গায়ক এবং সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের লস অ্যাঞ্জেলেস শাখা থেকে স্নাতক হন। আজকের অনুষ্ঠানে থাও জ্য-এর প্রথম অ্যালবাম ‘ডেভিড থাও’-এর কয়েকটি গান আপনাদের শোনাবো।
১৯৯৩ সালে তিনি সঙ্গীত প্রযোজক হিসাবে সঙ্গীতজগতে প্রবেশ করেন এবং অনেক বিখ্যাত গায়কের জন্য অ্যালবাম তৈরি ও গান রচনা করেন। ১৯৯৭ সালে তিনি একজন গায়ক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং নিজের প্রথম একক অ্যালবাম "ডেভিড থাও"-এর মাধ্যমে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি চীনের তাইওয়ানে পপ সঙ্গীতের দৃশ্যে আরএন্ডবি সঙ্গীতের ধারা প্রবর্তন করেন।
১৯৯৮ সালে তিনি তার অ্যালবাম "ডেভিড থাও"-এর জন্য নবম তাইওয়ান গোল্ডেন মেলোডি অ্যাওয়ার্ডের সেরা নবাগত পুরস্কার এবং সেরা রেকর্ড প্রযোজকের পুরস্কার জিতেছিলেন।
"ডেভিড থাও" হল থাও জ্য-এর প্রথম অ্যালবাম, যা ১৯৯৭ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়। এই অ্যালবামে তিনি তাইওয়ানের স্থানীয় গানের সাথে আরএন্ডবি শৈলীকে একত্রিত করেন এবং "এয়ারপোর্টে ১০:৩০" এবং "সৈকত"-সহ ১০টি গান এতে স্থান পায়। এইভাবে তাইওয়ানের পপ সঙ্গীত জগতের মনোযোগ আকর্ষণ করেন তিনি।
১৯৯৮ সালে "ডেভিড থাও" অ্যালবামের জন্য তিনি নবম তাইওয়ান গোল্ডেন মেলোডি অ্যাওয়ার্ডে সেরা সুরকার পুরস্কার, সেরা রেকর্ড প্রযোজক পুরস্কার, সেরা নবাগত পুরস্কার, এবং সেরা ম্যান্ডারিন পুরুষ গায়ক পুরস্কার জিতে নেন।
"এয়ারপোর্টে ১০:৩০" শুরু হয় বিমান উড্ডয়নের শব্দের সাথে, আঙ্গুলের ছন্দের সাথে, থাও জ্য’র গুনগুনানির মাঝে। গানটি অনেক বার শুনেছি। সুরের সাথে বিমানের জন্য অপেক্ষার পরিস্থিতি কল্পনা করতে পারি। গান শোনার সময় আরএন্ডবি-র ড্রামবিটের তালে আমার পায়ের আঙ্গুলগুলিও ক্রমশ নড়তে থাকে।